প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠত নানুপুর মহিলা আলিম মাদ্রাসা।এটি একটি ঐতিহ্যবাহি আধুনিক মহিলা দ্বীনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে চট্টগ্রাম জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

নাহমাদুহু ওয়ানুছাল্লী ওয়া নুসাল্লী আলা-হাবিবিহিল কারিম!
বৃহত্তর ফটিকছগড়ি উপজেলার অন্তর্গত যুগশ্রেষ্ঠ আধ্যাত্নিক সম্রাট হযরত গাউসুল আজম (কঃ) এর পূণ্যভুমি নানুপুর গ্রামে পতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি মহিলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নানুপুর মহিলা আলিম মাদ্রাসা।

সভাপতির বাণী

image-not-found

চট্টগ্রাম ফটিকছড়ির অন্তর্গত আমার প্রিয় গ্রাম নানুপুরের আলোড়ন সৃষ্টিকারী একমাত্র নারী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নানুপুর মহিলা আলিম মাদ্রাসা। যুগের সন্ধিখনে দেখলাম আধুনিকতার নামে নারীরা যে উচ্ছৃংখলতা শুরু করছে সে রকম একটি নাজুক পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে আমার এই প্রতিষ্ঠান নানুপুর মহিলা আলিম মাদ্রাসা অগ্রণী ভুমিবকা করছেন। আর আমি এ প্রতিষ্ঠানের ”সভাপতি” নিজেকে ধন্য মনে করছি। আমার লক্ষ্য শিক্ষার উন্নয়নে দেশ এবং জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
আমি আশা করি শিক্ষিত ও উন্নত জাতি বিনির্মাণে এ মাদ্রাসা আরো বড় ভুমিকা পালন করবে।

আলহাজ্ব এম ফখরুল আনোয়ার
সভাপতি, নানুপুর মহিলা আলিম মাদ্রাসা।